অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে উপজেলার ছয়টিতে নৌকার প্রার্থী এবং আলমডাঙ্গা উপজেলার দুটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) রাতে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আব্দুল হান্নান ৫ হাজার ৩৬৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (বিদ্রোহী) প্রার্থী আনসার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৬০৫ ভোট।
বাঁকা ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৭২০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. আব্দুল কাদের প্রধান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ২ হাজার ৫৩৪ ভোট।
কেডিকে ইউনিয়নে ৭ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী খায়রুল বাশার শিপলু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ১ হাজার ৬১ পেয়েছেন তানভির হোসেন রাজিব।
হাসাদাহ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৪৪৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রবিউল ইসলাম বিশ্বাস। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শামসুল আলম আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৬৫ ভোট।
রায়পুর ইউনিয়নে ৩ হাজার ৫৬২ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. তাহাজ্জাৎ হোসেন মির্জা। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীক নিয়ে মো. সাজ্জাদ হোসেন পেয়েছেন ১ হাজার ৬৫২ ভোট।
মনোহরপুর ইউনিয়নে ৬ হাজার ৩০৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. সোহরাব হোসেন খান। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামরুজ্জামান আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৯২ ভোট।
অন্যদিকে, আলমডাঙ্গার আইলহাস ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা মিনাজ উদ্দিন মাস্টার চশমা প্রতীক নিয়ে ৪৬০৫টি পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম বাদল নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪১৫০টি।
নাগদাহ ইউনিয়নে চশমা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী এজাজ ইমতিয়াজ বিপুল ৪০৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী হায়াত আলি নৌকা প্রতীক নিয়ে ২৫২৭ ভোট পেয়েছেন।
Leave a Reply